শনিবার (৪ নভেম্বর) জাতীয় সংবিধান দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়। এ বছর দ্বিতীয়বারের মতো রাষ্ট্রীয়ভাবে দিবসটি উদযাপন করা হচ্ছে। গত বছর ৪ নভেম্বর ‘ক’ শ্রেণির জাতীয় সংবিধান দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হলে প্রথমবারের মতো দিবসটি উদযাপন করা হয়।
এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘বঙ্গবন্ধুর ভাবনা/সংবিধানের বর্ণনা’।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংবিধান দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে পৃথক বাণী দিয়েছেন।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণাললের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে শনিবার বেলা ১১টায় আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ রাজধানীর হোটেল রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনে একটি সেমিনারের আয়োজন করেছে।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী প্রধান অতিথি এবং আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক সভাপতি হিসেবে এতে যোগ দিবেন।
সেমিনারে আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আইন কমিশনের সদস্য বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীর এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার। স্বাগত বক্তব্য দেবেন লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের মো. মইনুল কবির এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এস এম মাসুম বিল্লাহ।
এ ছাড়া শনিবার বিকাল সাড়ে ৩টায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে জাতীয় সংবিধান দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।
আপনার মতামত লিখুন :